চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পাকিস্তান ও মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে।বাংলাদেশে ভারত পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের পর সোম ও মঙ্গলবার বন্দর দিয়ে মিয়ানমার ও পাকিস্তান থেকে নয় কনটেইনারে ২৫৮ টনের চালান এসে পৌঁছেছে। এর আগে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে দুটি চালানে ৫৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ খালাস হয়েছিল। এ নিয়ে ভারত রপ্তানি বন্ধের পর বিকল্প দেশ থেকে।৩১৫ টনের চালান আমদানি হয়েছে।
সূত্র জানায়, পাকিস্তান থেকে গ্রিন ট্রেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান ১১৬ টন পেঁয়াজ আমদানি করেছে। প্রতিষ্ঠানটি গত ৬ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নিয়েছিল।
আর বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের প্রথম চালানটি এনেছে কায়েল স্টোর। ভারত রফতানি বন্ধের আগেই গত ৩১ আগস্ট প্রতিষ্ঠানটি মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নিয়েছিল।
ভারত রফতানি বন্ধের পর বিকল্প দেশ হিসেবে মিয়ানমার থেকে প্রথম চালান আমদানি হয়েছিল। গত ১৮ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার থেকে ট্রলারে করে ৩০ টনের পেঁয়াজের চালান আমদানি হয়। এর গত শনিবার ২৭ টনের আরেকটি চালান খালাস দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার বন্দর সচিব ওমর ফারুক সাংবাদিকদের বলেন, পেঁয়াজের চালান খালাসে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। দুই কনটেইনারের চালান খালাস নেওয়া হয়েছে। বাকি চালান আমদানিকারকরা খালাসের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংঘ নিরোধ কেন্দ্র জানায়, বন্দরে আসা পেঁয়াজের ২৫৮ টনের চালানের মধ্যে ১৭০ টন খালাসের ছাড়পত্র নিয়েছেন দুজন আমদানিকারক। পেঁয়াজের চালান খালাসে ছাড়পত্রের আবেদন করার পর দ্রুতই তা দেওয়া হচ্ছে।
Leave a Reply