1. sylpe2019@gmail.com : Nongartv :
  2. regularmd@gmail.com : Suhag Rana : Suhag Rana
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৯ অপরাহ্ন

স্বাধীনতার ৪৯ বছর,রাজনীতি এবং আমাদের তারুণ্য- সাজন আহমদ সাজু 

নোঙর টিভি ডেস্ক
  • আপডেটের সময় সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০

‘এসেছে নতুন শিশু তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান’ এই কবিতাটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত এবং কবিতাটি একটি অর্থবহন করে আমাদের ব্যক্তি জীবনে।
স্রষ্টার সৃষ্টি এই ধরিত্রীতে সৃষ্টিকর্তা আমাদের সৃষ্টি করে এই মর্ত্যে পাঠিয়েছেন এবং আল্লাহর হুকমেই তাঁর কাছে ফিরে যেতে হবে। দুনিয়ার জীবন ক্ষণস্থায়ী পরকালই আমাদের আসল ঠিকানা। সবাইকে একদিন মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।
স্রষ্টার বিধান অনুসারে প্রবীণরা একদিন বিদায় নিবেন। তখন নবীন প্রজন্ম এসে সে শূন্যস্থান পূরণ করবে, নবীন প্রজন্মকে সামাজিক কর্মকান্ডে উৎসাহিত করতে প্রবীন ও সিনিয়রদের একটি দায়িত্ব তাদেরকে নির্দিষ্ট প্লাটফর্ম তৈরি করে দেওয়া।
তাদের নীতিজ্ঞান, সচেতনতা ও সামাজিক দায়বদ্ধতা জাগিয়ে তুলতে প্রবীণদের অগ্রনী ভূমিকা রাখা প্রয়োজন। প্রবীণরা যদি নতুন প্রজন্মকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হন তাহলে যুব সমাজ ধীরে ধীরে ধ্বংসের দিকে ধাবিত হবে।
প্রবীণদের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তাদের স্নেহ, ভালোবাসা, অনুপ্রেরণা আর সহযোগিতায় বর্তমান প্রজন্মই গড়ে তুলতে পারে বাঙালির হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন সোনার বাংলা।
একটি উক্তি আছে ‘যতোই হোক ক্লেশ যুবরাই গড়বে দেশ’ এই উক্তিটি পাঠ্যপুস্তকের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে আমাদের উচিত তা বাস্তবায়ন করা।
তার জন্য প্রথমেই প্রয়োজন সামাজিক ঐক্য, দেশপ্রেমের চেতনা আর সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্ঠা।
দল মত ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে স্বার্থের উর্দ্ধে উঠে যুব সমাজকে সহযোগিতা করা। সবাই যদি একযোগে দেশপ্রেমের নিরিখে কাজ করি তবে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশ একদিন সোনার বাংলা হয়ে বিশ্বের দরবারে গৌরব উজ্জল রাষ্ট্র হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।
-কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে আমরা কি সেই পথে হাঁটছি?
-আমার মনে হয় না!
কারণ, স্বাধীনতা অজর্নের ৪৯ বছর অতিক্রম হয়ে গেছে তবুও স্বাধীনতা অর্জনের প্রকৃত সুফল বাংলার নিরীহ মানুষ আজও পায়নি।
এই উপলব্দির কিছু যুক্তিও আছে,
যেমন ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে ৭১ এর পরাজিত শত্রু, দেশের মধ্যে ঘাঁপটি মেরে থাকা হায়েনার দলেরা কখনো নীরবে কখনো স্বরবে, প্রতক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রে মত্ত। স্বাধীনতার পর থেকে প্রবীণরা দলে দলে বিভক্ত হয়ে তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে যাচ্ছেন এক ধ্বংস নিশানের দিকে।
কিছু স্বার্থন্বেষী মহল নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য যুব সমাজকে ব্যবহার করছেন লাঠিয়াল হিসেবে। আমাদের বর্তমান সমাজ ব্যবস্থার দিকে তাকালে তা আরও পরিষ্কার হয়ে যায়। কলুষিত রাজনীতির কালোধোঁয়ায় কিছু অর্থলোভী রাজনীতিবিদ, জন-প্রতিনিধি, ক্ষমতা পিপাষু মুষ্টিমেয় লোক যুব সমাজকে ব্যবহার করেছেন হাতিয়ার হিসেবে।
কিছু লোক রাজনীতির নামে সমাজের সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে রাজনীতিতে কলঙ্কিত করে দিচ্ছেন। এইসব কুলাঙ্গারদের পৃষ্টপোষকতায় হাজার হাজার মেধাবী যুবক হয়ে উঠে আতংকের ত্রাস।
বর্তমান সমাজে যারা মূর্তিমান আতংক বলে পরিচিত এরা কি নিজের একক ক্ষমতা বলে এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে?
অর্থ-আধিপত্য-পেশী শক্তি দিয়ে কত নেতাইতো এদের সহযোগিতা করেন। একজন ক্ষমতাশীল ব্যক্তির সহযাগিতা ছাড়া কোন সন্ত্রাসী সমাজে এতো প্রভাব বিস্তার করতে পারেনা,এই কথা কারো কাছেই অজানা থাকার কথা নয়।
যে সন্ত্রাসী মোস্ট ওয়ানটেড আসামী হিসেবে পুলিশের তালিকায় সেইতো কোন না কোন দলের সাথে জড়িত।
কোন সন্ত্রাসী ধরা পড়লে বা এনকাউন্টারে মারা গেলে সকল নেতাই অস্বীকার করে বলেন সে তাদের দলের না।
উনারা সভা সেমিনারে বলেন সন্ত্রাসীরা কোন দলের না কিন্তু অনেক নেতারা পাশেই দেখা যায় পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। আবার মিছিলের প্রথম সারিতেই দেখা যায় অনেক অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীদের।
একশ্রেণীর নেতারা ক্ষমতার মসনদে আসিন হওয়ার জন্য অনেক সন্ত্রাসীদের অন্ধকারে লালন করছেন। কত নেতাই রাজনীতির লেভেল গায়ে মেখে সন্ত্রাসীদের দ্বারা নিজের স্বার্থ রক্ষা করেন।
-তার হিসেবে রাখে কতজন?
অপরাজনীতির নেতৃত্বের ছত্রছায়ায় সমাজে ঘটে যায় কত অপকর্ম-সংঘাত- সংঘর্ষ। আর ওনারা রয়ে যান সিনেমার ভিলেনের মতো অপ্রকাশিত, লোকচক্ষুর অন্তরালে।
উনাদের পৃষ্টপোষকতায় যুব সমাজ এলাকায় সন্ত্রাসদের রাজত্ব কায়েম করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। এসব কিছুর মাসুল দিচ্ছে সমাজের নিরহৃ-নিরাপরাধ মানুষ। সেই সব নেপত্ব্যের নায়করা নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে অনেক ভালো ভালো পরিবারের সন্তানকে সন্ত্রাসী হিসেবে তৈরি করেছেন।
ক্ষমতার মসনদে যাওয়ার জন্য উনারা যুব ও ছাত্র সমাজকে রাজনীতির মিথ্যে প্রলোভন দেখিয়ে হাতে অস্ত্র তুলের দিয়ে সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ অপরাধী বলে চিহ্নিত করে তুলেন।
এদের মিথ্যে প্রলোভনে প্রভাবিত হয়ে সমাজের কিছু নির্বোধ যুবক নিজের বুদ্ধি-বিবেক বিসর্জন দিয়ে মিথ্যে সুখের হাতছানিতে অস্ত্রের খেলায় মেতে উঠে।
এসবের শিকার হয় সমাজের উচ্চ বিলাসী কিছু সংখ্যক যুবক আজ সন্ত্রাসী,সবার চোখে ঘৃণার পাত্র হয়ে সমাজচুত্য।
পশ্চিমা অপসংস্কৃতি সন্ত্রাস মাদকের তীব্র হাতছানিতে যুব সমাজ আজ বিপদগামী। সন্ত্রাস আর মাদকের ভয়াল কালো থাবা বিপন্ন করে দিয়েছে মানব সভ্যতা।
সমাজের এই সব অপকর্ম থেকে পরিত্রাণের কি কোন উপায় নেই?
না কি এই পরিবেশ থেকে আমাদের মুক্তির প্রয়োজন নেই?
এভাবেই কি নতুন প্রজন্ম হারিয়ে যাবে?
সমাজের বিপদগামী এই প্রজন্মকে অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করার দায়িত্বতো আপনার-আমার- সবারই।
এরাতো আমাদের সন্তান, আমাদেরই আপন কেউ।
প্রবীণরা দিক নির্দেশনা বুদ্ধি-বিবেক দিয়ে যুব সমাজকে যদি অন্ধকার থেকে ফিরিয়ে নিয়ে না আসেন তাদের রক্ষা করার দায়িত্বকে নেবে কে?
সন্ত্রাসী আর মাদকাসক্তদের যদি আলোর পথে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয় কিংবা আমরা ব্যর্থ হই, স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়ন করবে কে বা কারা?
যদি এভাবেই অনন্তকাল চলতে থাকে তাহলে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ শেষ পর্যন্ত আমাদের কোথায় নিয়ে দাঁড় করাবে এই কথাটি আমরা কি একটি বার ভেবেছি বা ভাবছি?
মনে হয় এ কথাটি আমরা কখনো ভাবিনি এবং ভাবছি না।
যদি নতুন প্রজন্মকে নিয়ে একটি সুখী সমৃদ্ধশালী দেশের কথা ভাবতাম তবে সন্ত্রাস আর মাদকের কাছে আমাদের পরাজয় আসতো না।
স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানিদের পরাজিত করে দেশ থেকে উৎখাত করা সম্ভব হয়েছে।
তবে সন্ত্রাস আর মাদক নয় কেন?
৭১’ এর চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশপ্রেম, মনোবল, সামাজিক দায়বদ্ধতা আর সকলের নিঃস্বার্থ প্রচেষ্টা থাকলে অবশ্যই আমরা জয়ী হব। আমাদের প্রত্যেকের মনে এই প্রশ্ন জাগিয়ে তুলতে হবে আমরা স্বাধীন জাতি, স্বাধীনতা আমাদের অহংকার।
– এই স্বাধীন বাংলাকে কেন সন্ত্রাস আর মাদক গ্রাস করে দিবে?
আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা দেশের থেকে দেশের মানুষের চেয়ে নিজের স্বার্থকে বড় করে দেখি।
এই কারণে আমাদের জাতীয় জীবনে এতো সংকট দেখা দিয়েছে। দেশ গড়ার হাজার চেষ্ঠার পরও কোন সফলতা আসছে না। দেশের যত সমস্যা,বিপর্যয়, অরাজকতা সংকট আর সংঘর্ষ দেখা দেয় এর পিছনে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন মুখোশের আড়ালে কিছু হায়েনার দল। এদের মুখের কথা আর মনের কথা ভিন্ন, বাহিরের রূপ দেখে বোঝায় উপায় নেই এরাই সোনার বাংলা গড়তে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
প্রবীণদের স্বার্থের খেলার নির্মম বলি হয়ে কত তাজা প্রাণ অকাতরে ঝড়ে যায়। নতুন এর দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে অর্থ লোভী, ক্ষমতা পিপাসু কিছু লোক যুব সমাজকে লাঠিয়াল হিসেবে ব্যবহার করে তাদের সুন্দর ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে ঠেলে দিচ্ছেন।
– আচ্ছা, এটাই কী প্রবীণদের দেশপ্রেমের নমুনা হওয়া উচিত?
সন্ত্রাস আর মাদকের আগ্রাসনে নিমজ্জিত তরুণ প্রজন্মকে রক্ষার দায়িত্ব প্রতিটি বিবেকবান দেশপ্রেমিক নাগরিকের।
যুব সমাজের অবক্ষয়ের করুণ পরিণতি দেখে মনে হয় এদের প্রতি সমাজের কোন দায়বদ্ধতা নেই।
– সন্ত্রাসীরা কি শুধু ঘৃণার পাত্র, সন্ত্রাসী আর মাদসেবীদেরকে কি শুধু ঘৃণা করা যায়?
– সামান্য ভালবাসা,সহানুভূতি, আর সহযোগিতার হাত কি বাড়িয়ে দেওয়া যায় না তাদের দিকে?
– এটাই কি আমাদের বর্তমান সমাজ প্রীতির দৃশ্য হওয়া উচিত?
প্রতিটি বিবেকবান মানুষের কাছে আহ্বান নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন যে ছেলে আজ সবার চোখে সন্ত্রাসী মাদকসেবী হিসেবে বিবেচিত সে কি মাতৃগর্ভ থেকে সন্ত্রাসী বা খারাপ ছেলে হয়ে জন্ম নিয়েছিল?
তাঁর অতীত জীবনের দিকে একটু তাকিয়ে দেখুনতো সে কি জন্মের পর থেকেই অপরাধ কর্মকান্ড করে আসছে?
যে ছেলে বই খাতা কলম নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা, তাঁর হাতে অস্ত্র তুলে দিল কে?
ফুট ফুটে চেহারার তরুণ যুবক যে কি’না বল হাতে মাঠে খেলা করার কথা সে কেন মানুষের জীবন নিয়ে খেলা করবে?
– যে ছেলে পেট ভরে দু’ বেলা ভাত খেতে পারে না, তাকে মাদক জোগাড় করে দেয় কে?
– কে তাঁর হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে মরণ নেশায় উম্মাদ করে তুলে?
– অস্ত্র আর মাদক হাতে তুলে দিয়ে কারা সুকৌশলে থামিয়ে দিতে চায় তারুণ্যের উদ্ধাম গতি?
এই প্রশ্নগুলোর কি কোন উত্তর নেই?
না কি উত্তর খুঁজতে গেলে বেরিয়ে আসনে সেই সব মীরজাফরদের নাম, যারা স্বাধীন বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে গভীর ষড়যন্ত্রে মত্ত। সিনেমায় খলনায়কদের মতো এরা রয়ে যায় পর্দায় অন্তরালে আর তাদের সকল কু-কর্মের কুফল ভোগ করে তাদের বাহুডরে বেঁধে রাখা সমাজের নির্বোধ কিছু যুব সমাজ।
এই সব অপ-রাজনীতির মরণ ছোবল থেকে মুক্ত হয়ে যুব সমাজ একদিন মাথা ঘুরে দাঁড়াবে যদি এখনই আমরা এর প্রতিকার করি।
রাজনীতির নামে যারা যুব সমাজকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে এদের কবল থেকে যুব সমাজকে রক্ষা করতে প্রয়োজন সমাজের সচেতন নাগরিকের সম্মেলিত পদক্ষেপ।
রাজনীতির কালো ধোঁয়ায় নয় সমাজের সচেতন নাগরিকদের সাথে নিয়েই নতুন প্রজন্ম গড়ে তুলবে স্বপ্নের সোনার বাংলা। তাই এখনই সময়, আর অপেক্ষা নয়, দেশ বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করে দেশের কল্যাণে কাজ করতে হবে।
আমাদের হাজার বছরের লালিত স্বপ্ন ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে অর্জিত স্বাধীনতা কিছু অসাধু লোকের জন্য কলঙ্কিত হতে পারেনা। কিছু অপরাধী কেঁড়ে নিতে পারেনা আমাদের গৌরব-উজ্জল স্বাধীনতার অহংকার।
এদেশ রক্ষার দায়িত্ব আমাদের কোনো ব্যক্তি দল বা গোষ্ঠির পৈতৃক সম্পত্তি নয় এ দেশ। আমাদের জন্য আমাদের গর্জে উঠতে হবে আরেকবার।
আমাদের প্রজন্ম থেকেই দেশ গড়ার নতুন শপথ নিতেই হবে। আমাদের হৃদয় গভীর থেকে একটি ধ্বনি ব্রজ কন্ঠে উচ্চারিত হউক।
যতদিন বেঁচে থাকিদেশের মঙ্গল করতে না পারি অন্ত্যত ক্ষতি করব না। যারা বাংলাদেশকে নিয়ে এদেশের মানুষকে নিয়ে যড়ষন্ত্র করছে তাদেরকে বাংলার বুক থেকে বিতাড়িত করাই হোক তরুণ প্রজন্মের শপথ।
ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তে রাঙানো সোনার বাংলা, আমাদের মানচিত্র লাল-সবুজে ঘেরা বিজয় কেতন উড্ডীয়মান রাখতে প্রয়োজনে ১৬ কোটি মানুষ আরেকটি মুক্তিযুদ্ধে সামিল হব।
আর এটাই হোক আমাদের প্রজন্মের অঙ্গিকার।হারিয়ে যেতে দেবনা লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত স্বাধীনতা।
নতুন প্রজন্মই পারবে যে আশা-আকাঙ্খা , চেতনা ও মূল্যবোধ নিয়ে বাংলার দামাল ছেলেরা ছিনিয়ে এনেছিল বিজয়ের রক্তিম লাল সূর্য,তার বাস্তব রূপান্তর করতে।
দেশ গড়ার দীপ্ত প্রত্যয় থাকুক সবার হৃদয়ে।
এখানে নয়তো শেষ যেতে হবে বহুদূর।
গড়তে হবে মোদের স্বপ্নের সেই দেশ…

লেখক-কবি,সংগঠক,সমাজকর্মী

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© 2020 Nongartv.com . Design & Development by PAPRHI
Theme Customization By Freelancer Zone